পটুয়াখালী ভুড়িয়া ইউনিয়নে পৈতৃক সম্পতিতে ঘড় তোলায় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ২ জন।
মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন)
পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর সদর উপজেলাধীন ভুড়িয়া ইউনিয়নের ভায়লা গ্রামের ৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইসহাক মোল্লা(৫৫) আবুল বাসার (৩৫) প্রতিপক্ষের হামলায় রক্তক্ষয়ি সংর্ঘষে গুরুতর আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।
ঘটনারসূএে, যানাযায়,,গত ২৫ এপ্রিল রোজ রবি বার বিকাল আনুমানিক ৩.০০ ঘটিকার সময় নিজ জমিতে ঘড় তুলতে গেলে আপন ভাই ও ভাতিজা বাধা দেয়।মোঃ এনায়েত মোল্লা (৪০) সিফাত, মামুন,সুমন,সোহাগ,,চুন্নু,খলিল সিকদার,মিলন সিকদার,আরিফ সিকদার ,লতিফ মোল্লা, এদের পূর্বপরিকল্পিত দেশিয় অস্র রামদা,বগি,চাপাটি,দিয়ে কুপিয়ে বীরদর্পে স্থান ত্যাগ করে। রক্তাক্ত অবস্থায়পড়ে থাকলে স্থানীয় জনসাধারণ পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এবিষয় ভুক্তভোগী কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদ’কে জানায়,আমার নিজ বসত ঘড়ের পশ্চিম ভিটায় গরুর গোয়াল গড় নির্মান করি আমার নিজ জমিতে। কিন্তুু আমার আপন ভাই ও ভাতিজা এসে বাধাদেয়,আমি তাহাদের কতায় কর্নপাত না করিয়া গোয়াল ঘড় নির্মান করি। তন্মধ্যে বিবাদিরা পূর্বপরিকল্পত ভাবে কোন কিছুর তোয়াক্কা নাকরে এলোপাতাড়ি ভাবে মারধর শুরুকরে এবং দেশিয় রামদা,হকস্টিক,লাঠী দিয়া অর্তকিত হামলায় রক্তাক্ত অবস্থায় উঠানে পড়ে যাই। বিবাদীরা আমার মেয়ের গলায় একভরি ওজনের চেইন যারমুল্য- ৪০ হাজার টাকা ও কানের একজোড়া দুল মুল্যে-১৫ হাজার টাকা। এবং উপস্থিত ১ নং স্বাক্ষীরমুদি দোকানের মালামাল কেনার সাথে থাকা নগদ ৩০ হাজার টাকা ছিনাইয়া নিয়া যায়। বিবাদীরা যাওয়ার সময় প্রান নাশের হুমকি দিয়া বীরদর্পে চলিয়া যায়।
বিবাদীরা বহুবছর যাবৎ হয়রানি করে আসছে এদের সাথে পূর্বে থেকেই তাদের জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। বাদী এছহাক মোল্লা আরো বলেন,আসামিরা এলাকায় সন্রাস দস্যু গুন্ডা প্রকৃতির লোকবটে এমনকি অপরের সম্পত্তি পেশিশক্তির জোরে জবরদখল এবং এলাকায় দাঙ্গা হাঙ্গামা করাই নেশা ও পেশা। তাহারা দেশের আইন কানুন শালিশি ব্যবস্থা কিছুই মানেনা। তাদের সাথে এনিয়ে একাধিক বার শালিশ ব্যবস্থায় বসা হয়েছে এমনকি তারাই আমাদের ভাগের জমি মাপঝোপ করে দিয়াছে।
উক্তব্যপারে ৭ নং ওয়ার্ডে ইউপি মেম্বার মোঃ এনায়েত মিয়ার এর ব্যবহার কৃত সেলফোন (০১৭১৭৪৪৯৭৮) কথাবলতে গেলে তিনি প্রতিবেদ’কে জানায়,আমি এব্যপারে ফোনে কোন কথা বলবোনা আপনার প্রয়োজন হলে এলাকায় আসেন তখন আমি যাবলার বলব। এই বলে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে ফোনটি কেটে দেয়।।।
এবিষয় পটুয়াখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অফিসার ইনচার্জ ওসি আখতার মোর্সেদ এর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাদীর অভিযোগ আমরা পেয়েছি,এবং প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।